Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ছবি
শিরোনাম
২৬ শে মার্চ
বিস্তারিত

১৯৭১ সালের ১লা মার্চ গঠিত হয় স্বাধীন বাংলার কেন্দ্রীয় সংগ্রাম পরিষদ। পরে ৩রা মার্চ  ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত জনসভা শেষে ঘোষিত ইশতেহারে “আমার সোনার বাংলা” গানকে জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল মুজিবনগরে স্বাধীন বাংলাদেশের সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে এই গান প্রথম জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে গাওয়া হয়।

এই স্বাধীনতা দিবসে আসুন এমন কিছু করি যেন বিশ্ব মনে রাখে বাংলাদেশকে, মনে রাখে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসকে, মনে রাখে বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতকে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসকে প্রতিটি বাংলাদেশীদের মধ্যে আরও স্মরণীয় করে রাখতে আমরা একত্র হতে যাচ্ছি। সবাই মিলে গড়বো আমরা এক অনন্য বিশ্ব রেকর্ড। লাখো কণ্ঠে গেয়ে উঠবো আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি।

আসুন আমরা বিশ্বকে জানিয়ে দেই আমাদের দেশের প্রতি ভালবাসা এবং জাতীয় সঙ্গীত এর প্রতি শ্রদ্ধাবোধ। গেয়ে উঠি জাতীয় সঙ্গীত, গড়ে ফেলি বিশ্ব রেকর্ড।

১। অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্যঃ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে সকল স্তরের জনগণ বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে স্বাধীনতার চেতনা ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধকরণ এবং ”GUINNESS WORLD RECORDS” এ বাংলাদেশের নাম সংযোজন করা।

২। অনুষ্ঠানের থিমঃ “লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা”।

৩। অনুষ্ঠানের স্লোগানঃ “জাতীয় সংগীত গাইব, বিশ্ব রেকর্ড গড়বো”।

৪। অনুষ্ঠানের স্থানঃ জাতীয় প্যারেড স্কোয়ার।

৫। অনুষ্ঠানের তারিখ ও সময়ঃ ২৬ মার্চ ২০১৪, সকাল ১১০০ ঘটিকা।

৬। অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ শুরুঃ সকাল ০৬৩০ ঘটিকা থেকে।

৭। অংশগ্রহনকারীদের সংখ্যাঃ আনুমানিক ৩ (তিন) লক্ষ।

৮। অংশগ্রহণকারী জনসংখ্যার বিবরণঃ ছাত্র/ছাত্রী (৮ম শ্রেণি ও তদূর্ধ্ব), সাংস্কৃতিক কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা, গার্মেন্টস কর্মী, সশস্ত্র বাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র‍্যাব, আনসার ও ভিডিপি এবং সকল শ্রেণি ও পেশার মানুষ।

৯। সার্বিক দায়িত্বঃ সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

১০। সার্বিক ব্যবস্থাপনাঃ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ।

১১। প্রবেশপথঃ রোকেয়া সরণী ব্যবহার করে নির্দিষ্ট গেইট দিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করুন।

১২। সবাইকে শৃঙ্খলা বজায় ও ধৈর্যধারণ করে নির্দিষ্ট স্থানে অবস্থান গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো।

১৩। অংশগ্রহণকারী সকলকে উচ্চস্বরে জাতীয় সংগীত গাইতে হবে।

১৪। সর্বাধিক ৩ (তিন) লক্ষ জনগণ ভেন্যুতে প্রবেশ করতে পারবে। ৩ (তিন) লক্ষের বেশি হলে অতিরিক্ত জনগণ রোকেয়া সরণীতে সমবেত হয়ে তারাও জাতীয় সংগীত পরিবেশনে অংশগ্রহণ করতে পারবে।

১৫। অনুষ্ঠানটি সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের নিমিত্তে সকলের সহযোগিতা একান্ত কাম্য। মনে রাখবেন অংশগ্রহনের মাধ্যমে আপনি ইতিহাসের অংশ হতে যাচ্ছেন।

১৬। অনুষ্ঠানটি রেডিও ও টিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।

১৭। ঢাকা ও ঢাকার বাইরের যে সকল জনগণ জাতীয় প্যারেড স্কোয়ারে অংশগহন করতে পারবেন না সে সকল জনগণ তাদের নিজ নিজ জেলা/উপজেলায় প্রশাসনের তত্ত্বাবধায়নে একই সাথে জাতীয় সংগীত গাওয়ার মাধ্যমে ইতিহাসের অংশ হতে পারবেন। এ ব্যাপারে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাধ্যমে জেলা/উপজেলায় প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রেরণ করেছে। পাশাপাশি ঐদিন একই সময়ে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানে অবস্থান করেও জাতীয় সংগীত গাইতে পারবেন।

১৮। জাতীয় প্যারেড স্কোয়ারে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের কর্মসূচি বিভিন্ন দেশে অবস্থিত মিশনসমূহের মাধ্যমে বিদেশে বসবাসরত প্রবাসী বাঙ্গালিদের দ্বারা জাতীয় সংগীত পরিবেশিনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

আয়োজনে

 

কাজিহাল ইউনিয়ন পরিষদ,

 

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর।